April 2018 - দেখবো এবার জগৎটাকে (Dekhbo ebar jogot-ta-ke: A Bengali Blog)

Dekhbo Ebar Jogot-ta-ke is a bengali blog about some unknown interesting facts

WE ARE RECRUITING CONTENT WRITER. CONTACT: 7003927787

Monday, April 30, 2018

'দাদা সাহেব ফালকে' পুরস্কার পেয়েও ফিরিয়ে দিয়েছিলেন সুচিত্রা সেন। কেন জানেন?

April 30, 2018 0
'দাদা সাহেব ফালকে' পুরস্কার পেয়েও ফিরিয়ে দিয়েছিলেন সুচিত্রা সেন। কেন জানেন?
বাংলা সিনেমা জগতের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী সুচিত্রা সেন অধুনা বাংলাদেশের পাবনা জেলায় জন্মগ্রহন করেন। তিনি ছিলেন বিখ্যাত কবি রজনীকান্ত সেনের নাতনী, আসল নাম রমা দাসগুপ্ত।

১৯৫২ সালে তাঁর অভিনয় জীবন শুরু হয় 'শেষ কোথায়' সিনেমা দিয়ে, যেটি কখনও মুক্তি পায়নি। এরপর ১৯৫৩ সালে তিনি নির্মল দের নির্দেশনায় উত্তম কুমারের বিপরীতে অভিনয় করেন 'সাড়ে চুয়াত্তর' সিনেমায়, যেটি বক্স অফিস হিট হয়। এরপর আর তাঁকে পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।


তাঁর অভিনয় জীবনের ৬০ টি সিনেমার মধ্যে ৩০ টি সিনেমায় তিনি উত্তম কুমারের সাথে জুটি বাঁধেন। ১৯৫৫ সালে তিনি 'দেবদাস' সিনেমায় 'পারো'র চরিত্রে অভিনয় এর মাধ্যমে বলিউডে পা রাখেন। এই চরিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন-ও পান। তাঁর অভিনীত সিনেমাগুলি সহজেই দর্শক ও সমালোচক দের মন জয় করে নিত।


ঈর্ষনীয় সাফল্যের গ্রাফে ভর করে চলা এই অভিনেত্রী শিখর স্পর্শ করেন ১৯৬৩ সালে যখন তিনি ' MOSCOW INTERNATIONAL FILM FESTIVAL' এ সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার পান 'সাত পাকে বাঁধা' সিনেমার 'অর্চনা' চরিত্রের জন্য।


১৯৭৫ সালে সঞ্জীব কুমারের বিপরীতে তাঁর অভিনীত সিনেমা 'আঁধি' রাজনৈতিক বাধার কারনে ২০ সপ্তাহ আটকে ছিল। সিনেমাটি ব্যক্তিগত ভাবে আমার খুব পছন্দের।
ব্যস্ত সময়সূচীর কারনে সুচিত্রা সেন, সত্যজিৎ রায়ের 'চৌধুরানী' সিনেমায় অভিনয় করতে প্রত্যাখ্যান করেন বলে সিনেমাটি আর তৈরিই করেননি অস্কারজয়ী এই নির্দেশক।

[ আরও পড়ুন ঃ ভারতের সর্বপ্রথম এবং বর্তমানে প্রবীনতম ভোটার কে জানেন? ]

আরও পড়ুন ঃ একটু দেরী, পন্ডিচেরী।]

[ আরও পড়ুন ঃ আন্দামানের ইতিকথা ]

১৯৭৮ সালে দীর্ঘ ২৫ বছরের অভিনয় জীবন থেকে অব্যাহতি নেওয়ার পর তিনি আর কখনও জনসমক্ষে আসেননি। এমনকি ২০০৫ সালে ভারতীয় সিনেমার সর্বোচ্চ সম্মান ' দাদা সাহেব ফালকে' পুরস্কার পাওয়া সত্ত্বেও তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন দিল্লী যাত্রা এবং জনসমক্ষে আসা এড়ানোর জন্য। এছাড়াও তিনি পদ্মশ্রী এবং বঙ্গ বিভূষণ পুরস্কারও পান।২০১৪ সালের ১৭ই জানুয়ারি আমাদের সকলের প্রিয় মহানায়িকা পরলোক গমন করেন।

প্রতিবেদনটি আপনাদের কেমন লাগলো নিচে কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না। ভালো লাগলে বন্ধুদের সাথে অবশ্যই শেয়ার করুন।

[ আরও পড়ুন ঃ প্রত্যাখ্যাত শাহেনশাহ্]
[ আরও পড়ুন ঃ'লাগে টাকা দেবে গৌরী সেন'- কে এই গৌরী সেন?]
[ আরও পড়ুন ঃ ট্রেন-এ শৌচালয় অন্তর্ভুক্তির পিছনে অবদান কার জানেন?]

Thursday, April 19, 2018

ট্রেন-এ শৌচালয় অন্তর্ভুক্তির পিছনে অবদান কার জানেন?

April 19, 2018 0
ট্রেন-এ শৌচালয় অন্তর্ভুক্তির পিছনে অবদান কার জানেন?
শৌচালয় ছাড়া দূরপাল্লার ট্রেনে যাত্রা করার কথা আমরা আজকাল ভাবতেও পারি না। 'আজকাল' কথাটা ব্যবহার করলাম কারন কিছুদিন আগে পর্যন্ত জনসাধারনের জন্য ট্রেনে শৌচালয়-এর প্রচলন ছিল না। পরে এর অন্তর্ভুক্তির পিছনে অবদান এক বাঙালী ব্যক্তির। তিনি উচ্চপদস্থ কোন রেলকর্মী ছিলেন না, ছিলেন আমার আপনার মত একজন সামান্য রেলযাত্রী।



এই প্রবাদপ্রতিম ব্যক্তির নাম হল অখিল চন্দ্র সেন। ১৯০৯ সালে তাঁর লেখা এক অসামান্য চিঠির ফলস্বরূপ আমরা আজ ট্রেন-এ শৌচালয়ের ব্যবহার করতে পারছি। আসুন এই পুরো ঘটনাটা বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

[ আরও পড়ুন ঃ ভারতের সর্বপ্রথম এবং বর্তমানে প্রবীনতম ভোটার কে জানেন? ]

আরও পড়ুন ঃ একটু দেরী, পন্ডিচেরী।]

১৯০৯ সালে ট্রেন এ যাত্রা করার সময় পেটে প্রবল মোচড় অনুভব করেন অখিল বাবু। ট্রেন বীরভূমের আহমেদপুর স্টেশনে এসে থামতে তিনি প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে বাধ্য হয়ে ট্রেন থেকে নেমে স্টেশন সংলগ্ন শৌচালয়ে যান। শৌচালয়ে থাকার সময়েই তিনি ট্রেন ছেড়ে যাওয়ার হুইশেল শুনতে পেলে কোনোরকমে সেখান থেকে বেরিয়ে ছুটলেন ট্রেন ধরতে। একহাতে ধূতি এবং অন্য হাতে লোটা সামলে ট্রেন-এর গার্ডকে থামার জন্য ইশারা করলেও তিনি ট্রেন থামাননি। ইতিমধ্যে হন্যে হয়ে ছুটতে গিয়ে অখিল বাবু হুমড়ি খেয়ে পড়লেন লোক ভর্তি প্ল্যাটফর্মের ওপর।



ক্ষুব্ধ ও অপমানিত অখিল বাবু সেদিনের মত স্টেশন পরিত্যাগ করলেও পরে সমস্ত ঘটনার বিস্তারিত বিবরণ জানিয়ে তিনি চিঠি লেখেন সাহেবগঞ্জ ডিভিশনাল রেলওয়ে অফিসে। চিঠিতে তিনি লেখেন যে ট্রেন- এ চাপার আগে পেট ভরে কাঁঠাল খাওয়ায় তাঁর পেট ফেঁপে ওঠায় তিনি একপ্রকার বাধ্য হয়ে ট্রেন থেকে নেমে শৌচালয়ে যান। তিনি প্রশ্ন করেন যে হাত দেখানো সত্ত্বেও কি ট্রেনের গার্ড এক মিনিটের জন্য ট্রেন দাঁড় করাতে পারতেন না। এমনকি ওই গার্ড-এর কাছ থেকে মোটা জরিমানা আদায় করে না দিলে তিনি সংবাদমাধ্যমে গোটা ঘটনা ফাঁস করে দেওয়ার হুমকিও দেন।


ইংরেজি ব্যাকরণ এবং বানান ভুলে ভরা চিঠিটি তৎকালীন ব্রিটিশ সরকার যথেষ্ট গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে দেখেন। এমনকি সেই চিঠিটি বর্তমানে নতুন দিল্লীর রেল মিউজিয়ামে রাখা আছে।
চিঠিটি আমি নিচে তুলে ধরলাম কিন্তু এটা পড়ে হাসতে হাসতে পেট ফেটে গেলে তার জন্য আমি দায়ী থাকবো না।


এই প্রতিবেদনটি পড়ার পর কখনও যদি ট্রেনে পেট হালকা করার জন্য শৌচালয়ে আশ্রয় নিতে হয় , তাহলে মনে মনে একবার অখিল বাবু কে ধন্যবাদ জানাতে ভুলবেন না।

প্রতিবেদনটি আপনাদের কেমন লাগলো নিচে কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না। ভালো লাগলে বন্ধুদের সাথে অবশ্যই শেয়ার করুন। পরবর্তী পোষ্টের নোটিফিকেশান পেতে ব্লগটি ফলো অপশনে ক্লিক করুন।

[ আরও পড়ুন ঃ আন্দামানের ইতিকথা ]
[ আরও পড়ুন ঃ প্রত্যাখ্যাত শাহেনশাহ্]
[ আরও পড়ুন ঃ'লাগে টাকা দেবে গৌরী সেন'- কে এই গৌরী সেন?]

Wednesday, April 11, 2018

'লাগে টাকা দেবে গৌরী সেন'- কে এই গৌরী সেন?

April 11, 2018 0
'লাগে টাকা দেবে গৌরী সেন'- কে এই গৌরী সেন?
'লাগে টাকা দেবে গৌরী সেন'- এই প্রবাদবাক্যটি শোনেনি এমন বাঙালী খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। কিন্তু কে এই গৌরী সেন? ছোটবেলায় আমাদের সবার মাথাতেই এই প্রশ্ন ঘুরপাক খেত কিন্তু এর সঠিক উত্তর কেউই দিতে পারত না। আসুন জেনে নেওয়া যাক কে এই গৌরী সেন, আদৌ এরকম কোন ব্যক্তির অস্তিত্ব আছে নাকি পুরোটাই কল্পনা? 

[ আরও পড়ুন ঃ আন্দামানের ইতিকথা ]
[ আরও পড়ুন ঃ ট্রেন-এ শৌচালয় অন্তর্ভুক্তির পিছনে অবদান কার জানেন?]

 প্রবাদবাক্যের গৌরী সেন নামে বিখ্যাত ব্যক্তিটির পুরো নাম গৌরীকান্ত সেন। সুবর্ণবণিক সম্প্রদায়ের সম্ভ্রান্ত ব্যাবসায়ী সন্তান গৌরী ১৫৮০ সালে হুগলীতে জন্মগ্রহন করেন, পিতার নাম নন্দরাম সেন। থাকতেন ৩৫ নম্বর কলুটোলা স্ট্রীটে।

  তাদের পারিবারিক ব্যাবসা জাহাজে মাল আমদানি রপ্তানি করে অল্প বয়েসেই গৌরী সেন ব্যাবসায়ী মহলে বিশেষ পরিচিতি লাভ করেন। তিনি ছিলেন বৈষ্ণব চরণ শেঠের ব্যাবসার অংশীদার। তারা দুজনে মিলে একবার এক ডুবে যাওয়া জাহাজের দস্তা নিলামে কেনেন। পরে দেখা যায় আসলে দস্তার নিচে রুপো লুকিয়ে পাচার করা হচ্ছিল। গৌরী সেন এই রুপো ঈশ্বরের কৃপা বলে গ্রহন করেন।

সবাই জানেন গৌরী সেনের দানের হাত খুব দরাজ ছিল। দুহাতে টাকা বিলিয়ে অনেক লোককে ঋণমুক্ত করেন তিনি এবং বকেয়া রাজকর মেটাতে সাহায্য করেন। ঋণের দায়ে যাদের কারাদণ্ড হত, তাদের মুক্ত করার জন্যে গৌরী সেন বিখ্যাত ছিলেন। কন্যাদায়গ্রস্ত পিতামাতার জন্য তার দরজা ছিল অবারিত। ১৬৬৭ সালে প্রখ্যাত এই দানবীরের মৃত্যু হয়।


এই প্রতিবেদনটি আপনাদের কেমন লাগলো জানাতে ভুলবেন না। ভালো লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। ধন্যবাদ।


Tuesday, April 10, 2018

আন্দামানের ইতিকথা

April 10, 2018 0
আন্দামানের ইতিকথা
আজ ভারতের আর এক কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের কথা বলব। আগেরদিন লিখেছিলাম পন্ডিচেরী নিয়ে, আজ বলব আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের কথা।
আন্দামান নিকোবর সম্পর্কে আমরা অনেক কিছুই পরেছি ছোটোবেলায়, সেলুলার জেলের সম্পর্কে শোনেনি এমন কেউ মনে হয় নেই। আর টুরিস্ট স্পট হিসাবে তো এর জুড়ি মেলা ভার।



কিন্তু আজ আমরা এসব নিয়ে কথা বলব না। আজ এমন দুটি তথ্য আপনাদের জানাব যা আগে আপনারা জানতেন না।

[ আরও পড়ুন ঃ ট্রেন-এ শৌচালয় অন্তর্ভুক্তির পিছনে অবদান কার জানেন?]
[ আরও পড়ুন ঃ'লাগে টাকা দেবে গৌরী সেন'- কে এই গৌরী সেন?]

আন্দামান এর রাজধানী পোর্ট ব্লেয়ার থেকে ১৩৫ কিলোমিটার দূরে একটি দ্বীপ আছে যার নাম ব্যারেন দ্বীপ। এই দ্বীপের ব্যারেন আগ্নেয়গিরি-টি হল ভারত তথা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একমাত্র জীবন্ত আগ্নেয়গিরি।




এছাড়া আরেকটি অবাক করা তথ্য হল এখানকার বহুল প্রচলিত ভাষা। এখানকার সংখ্যা গরিষ্ঠ মানুষ যে ভাষায় কথা বলে সেটি হল আমাদের সকলের প্রিয় বাংলা ভাষা। আন্দামান এর প্রায় ২৬ শতাংশ মানুষ এই ভাষায় কথা বলে। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে যথাক্রমে হিন্দি(১৮%) এবং তামিল( ১৭%)



এই প্রতিবেদনটি আপনাদের কেমন লাগলো নিচে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না। ভালো লাগলে বন্ধু ও আত্মীয়দের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। এছাড়া এরকম কিছু মজার অজানা তথ্য আমাদের ব্লগে শেয়ার করতে চাইলে আপনার নাম ঠিকানা সহ মেইল করুন এই ঠিকানায় : dejogot@gmail.com



Sunday, April 1, 2018

ভারতের সর্বপ্রথম এবং বর্তমানে প্রবীনতম ভোটার কে জানেন?

April 01, 2018 0
ভারতের সর্বপ্রথম এবং বর্তমানে প্রবীনতম ভোটার কে জানেন?
ভোটদানের গুরুত্ব সম্পর্কে আমরা সবাই কমবেশি অবহিত। বিশেষ করে বর্তমান নেটিজেন-দের জন্য এই বিষয়ে আমার কোন বাক্যব্যয় করার প্রয়োজন আছে বলে মনে হয় না। কিন্তু আমাদের এই সুবিশাল গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার প্রথম ভোটার কে জানেন? আসুন তার সম্পর্কে কিছু কথা জেনে নিই।

[ আরও পড়ুন ঃ একটু দেরী, পন্ডিচেরী। ]
[ আরও পড়ুন ঃ ট্রেন-এ শৌচালয় অন্তর্ভুক্তির পিছনে অবদান কার জানেন?]
[ আরও পড়ুন ঃ'লাগে টাকা দেবে গৌরী সেন'- কে এই গৌরী সেন?]

হিমাচল প্রদেশের কিন্নর জেলার কল্পা প্রদেশের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক শ্রী শ্যাম শরন নেগি হলেন ভারতের প্রথম ভোটার এবং বর্তমানে ভারতের প্রবীনতম ভোটার। ১৯৫১ সালের ২৫ শে অক্টোবর তৎকালীন 'মান্ডী' নির্বাচনক্ষেত্রে অনুষ্ঠিত লোকসভা ভোটে তিনি প্রথম ভোট দেন। স্বাধীনতা পরবর্তীকালে সর্বপ্রথম ভোট বাকি সারা ভারতে ১৯৫২ সালে অনুষ্ঠিত হলেও হিমাচল প্রদেশে ভারী তুষারপাত এর কথা মাথায় রেখে সেখানে ভোট কিছু মাস আগে নেওয়া হয়।




স্বাধীন ভারতের প্রথম ভোটার শ্যাম শরন ১৯৫১ সাল থেকে আজ পর্যন্ত সমস্ত রাজ্য এবং লোকসভা ভোটে ভোট দিয়েছেন। ২০১৭ সালের নভেম্বর মাসে ১০০ বছর বয়েসেও তিনি ভোট দিয়েছেন। ভোট দিতে যাওয়ার জন্য সরকার থেকে বিশেষ ব্যবস্থা করা হয় এবং তাঁকে যথাযোগ্য সম্মান জানানো হয়। ২০১৪ সালে শ্যাম শরণকে নিয়ে GOOGLE তাদের "PLEDGE TO VOTE" ক্যাম্পেন এর অধীনে একটি ভিডিও বানালে রাতারাতি তিনি প্রচারের আলোয় চলে আসেন। নিচে ভিডিওটি আপনাদের জন্য দেওয়া হল।



আরেকটি মজার ঘটনা হল সাম্প্রতিক হিন্দি সিনেমা "Sanam Re" তে শ্যাম শরন এর সংক্ষিপ্ত উপস্থিতি দেখা যায়।


আজকের দিনে এই দৃঢ়চেতা মানুষ টি ১০১তম বছরে পদার্পণ করলেন। তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর জন্য এই বিশেষ প্রতিবেদন। আরও অনেক বছর যেন তিনি নতুন প্রজন্ম কে ভোটদানে অনুপ্রেরনা জুগিয়ে যেতে পারেন এই কামনা করি।

এই প্রতিবেদন টি আপনাদের কেমন লাগলো নিচে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না। ভালো লাগলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। ফেসবুক টুইটার এ আমাদের সাথে যুক্ত থাকুন।

[ আরও পড়ুন ঃ আন্দামানের ইতিকথা]